Thank you for Visit bdbugs .There you get more interesting tips and Internet Tricks
Showing posts with label তথ্য ও বিচিত্রা. Show all posts
Showing posts with label তথ্য ও বিচিত্রা. Show all posts

Thursday, May 21, 2015

অনিদ্রা রোগিদের জন্য

খুব সম্ভবত ২০০৩'র কথা !! আমেরিকার সাইকিক ব্যান্ড SOAD (Syestem of a Down)'র জনপ্রিয় একটা গান "Toxicity" শুনছিলাম !! এখন যেমন ইংরেজিতে দুর্বল, তখনও তেমনই ছিলাম !! নতুন কোনো শব্দ পেলেই ইংরেজি অভিধানে খোজা শুরু করতাম !!

ডিসর্ডার (Disorder) শব্দের সাথে পরিচয় সেদিনই !! শব্দটা (অন্তত আমার ইনবক্সে) এখন বহুল ব্যবহৃত !! আর শব্দটাকে বয়ে বেড়াচ্ছে একদল কিশোরীরা !!

গত পোস্টেই তাদের সমস্যার কথা বলেছিলাম !! অহেতুক রাত জাগা নিয়ে !! ব্যাপারটা আমার পছন্দ না, কারণ তারা ইনসমনিয়াক না !! কিন্তু তাদেরই কেউ রাত জাগে শখে, কেউ ভয়ে আবার কেউ পুরনো ধূসর স্মৃতি হাতড়ে বেড়াতে !! অনেকের আবার খাদ্যাভাস পরিবর্তনের কারণে !!

বস্তুত মানসিক চাপ, যন্ত্রণা, বিষন্নতা আর একঘেয়েমির ব্যাপারগুলোই দায়ী রাত জাগার জন্য !! 

ডক্টর এন্ড্রিউ হেইল, মেডিটেশন এক্সপার্ট, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থাকাকালীন সময়ে একটা মন্ত্র আবিষ্কার করেন। "৪-৭-৮" নামের মন্ত্র। তার এই মন্ত্রটি জপতে পারলে এক মিনিটেই ঘুমিয়ে পরা যায়। 

নাক দিয়ে ৪ সেকেন্ড নিশ্বাস নাও, ৭ সেকেন্ড দম বন্ধ করে রাখো আর অতপর মুখ দিয়ে ৮ সেকেন্ড শ্বাস ত্যাগ কর !!! এটা হৃদপিন্ডের ধুকধুকানি ধীর করে দেয় এবং মস্তিষ্কের রাসায়নিক বার্তা পাঠায়। 

মন্ত্রটা (মেডিটেশন) শরীরকে একপ্রকার আনন্দ দেয় !! শিথিল হতে থাকে সমস্ত শরীর। সর্বনিন্ম এক মিনিটের মধ্যেই ঘুম ঘুম পরিবেশ সৃষ্টি করে !! অতপর ঘুম আসে !!

ব্যাপারটা পরীক্ষিত। যদিও বলা হয় যারা প্রচন্ড রকম মানসিক চাপ সহ্য করে সারাদিনে, তাদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য !!

Wednesday, February 25, 2015

রক্তের গ্রুপ নিয়ে কিছু কথা

বিভিন্ন প্রকারের গবেষণার মাধ্যমে রক্তের গ্রুপের সাথে চারিত্রিক বিশিষ্টের যোগসূত্র খোঁজা হয়েছে।সবক্ষেতত্রে এর মিল না হলেও প্রতিটি গ্রুপের মানুষের কিছু কমন বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়।আর এখানে সে গুলোই তুলে ধরা হলো।আসুন দেখি সেসব বৈশিষ্ট সমূহঃ-------------------------------# ব্লাড গ্রুপ ওঃমোট জনসংখার শতকরা ৩৮ ভাগের রক্তের গ্রুপ “ও পজিটিভ” এবং শতকরা ৬ ভাগ “ও নেগেটিভ”।এই ব্লাড গ্রুপের মানুষ স্বচ্ছ দৃষ্টি সম্পন্ন,গভীর মনযোগী, উচ্চাকাঙ্ক্ষী,বাগপটু,স্বাস্থ্যবান,বাস্তববাদী,রোমান্টিক এবং অত্যন্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।# ব্লাড গ্রুপ এঃ শতকরা প্রায় ৩৪ ভাগ জনগোষ্ঠীর ব্লাড গ্রুপ “এ পজিটিভ” ।“এ নেগেটিভ” ব্লাড গ্রুপের জনসংখ্যা শতকরা ৬ ভাগ। এই ব্লাড গ্রুপের মানুষ গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে,তারা আত্মকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, বিশ্বস্ত,নিয়মানুবর্তিত,পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকে।# ব্লাড গ্রুপ বিঃ শতকরা ৯ ভাগ জনগোষ্ঠীর ব্লাড গ্রুপ “বি পজেটিভ” এবং “বি নেগেটিভ” এর ক্ষেত্রে টা মাত্র ২ ভাগ। এরা স্বাধীন চেতা, মনযোগী, মেধাবী, নমনীয়,সরল,দক্ষ,আবেগপ্রবণ,স্বাস্থ্যবান,বাস্তববাদী এবং খুব বেশি রোমান্টিকহয়ে থাকে।# ব্লাড গ্রুপ এ বিঃ শতকরা ৪ ভাগ লোকের রক্তের গ্রুপ “এ বি পজিটিভ” আর মাত্র ১ ভাগ লোকের রক্তের গ্রুপ “এ বি নেগেটিভ” ।এই ব্লাড গ্রুপের মানুষ সাধারনত সুবিবেচক, বুদ্ধিসম্পন্ন,বিবেকবান , হিসেবি, কৌশলী, সৎ, সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।

এবার সত্যি করে বলুন তো আপনার রক্তের গ্রুপ কি ???

লাল শাকের পুষ্টিগুণ

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ শাকের মধ্যে লালশাক অন্যতম। লালশাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অন্য শাকের তুলনায় অনেক বেশি। ১০০ গ্রাম লাল শাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ রয়েছে ৩৭৪ মিঃ গ্রাঃ যেখানে পুঁই শাকে ১৬৪ মিঃ গ্রাঃ, মূলা শাকে ২৭.৯০ মিঃ গ্রাঃ পালং শাকে ৭৯ মিঃ গ্রাঃ, ডাঁটা শাকে ৮০ মিঃ গ্রাঃ, বেগুনে ২৬ মিঃ গ্রাঃ, বাঁধা কপিতে ৩০.৫ মিঃ গ্রাঃ।ক্যালসিয়াম বাদে লাল শাকে অন্য যে সমস্ত পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হলো- শর্করা ৪.৯৬ মিঃ গ্রাঃ, প্রোটিন ৫.৩৪ মিঃ গ্রাঃ, স্নেহ ০.১৪ মিঃ গ্রাঃ, ভিটামিন বি১ ০.১০ মিঃ গ্রাঃ, ভিটামিন বি২ ০.১৩ মিঃ গ্রাঃ, ভিটামিন সি ৪২.৯০ মিঃ গ্রাঃ, ক্যারোটিন ১১.৯৪ মিঃ গ্রাঃ, অন্যান্য খনিজ ১.০৬ মিঃ গ্রাঃ, খাদ্য শক্তি ৪৩ কিলোক্যালরি। ক্যালসিয়াম দেহের জন্য অত্যন্তদরকারি উপাদান বিশেষ করে দাঁত এবং হাঁড় গঠনে।গর্ভবতী এবং প্রসূতি মাতাদের দৈনিক ক্যালসিয়ামের চাহিদা অনেক বেশি প্রায় ১৫০০-২০০০ মিঃ গ্রাঃ। এ সময় ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মা ও শিশুর নানা রকমসমস্যা দেখা দেয়। বাড়ন্ত শিশুর ক্যালসিয়ামের অভাব হলে দাঁত ও হাঁড়ের গঠন ঠিকমতো হয় না ফলেশিশুর দৈহিক গঠন দুর্বল হয় এবং হাঁটাও বিলম্ব হয়। ছোটবেলা থেকেই শিশুদের লাল শাক খাওয়ার অভ্যাস করা দরকার। ক্যালসিয়ামের অভাবে শিশুদের রিকেটস এবং বয়স্কদের অস্টিও পোরেসিস রোগ হয়। সুতরাং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে অন্যান্য ক্যালসিয়ামযুক্তখাদ্যের পাশাপাশি সস্তা এবং সহজলভ্য লালশাক খাওয়া উচিত।

এই তথ্যটি একটু দেখুন

নরওয়ের কোম্পানী গ্রামীনফোনের বাংলাদেশে গ্রাহক সংখ্যা নরওয়ের মোট জনসংখ্যা চেয়ে ১২ গুন বেশি।নরওয়ের মোট জনসংখ্যা মাত্র ৫ লাখ আর বাংলাদেশে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা সাড়ে ৫ কোটি ।বাংলাদেশ থেকে একজন গ্রাহক যদি মাসে ৩শ টাকাও ব্যবহার করে আর তারা যদি ৫০ ভাগ লাভ করে তবে তাদের জনগনের মাথাপিছু আয় দাড়ায় মাসিক ৫০ হাজার ৫০০টাকা।যদি আমরা টেলিটক ব্যবহার করতাম তবে এই বিশালঅংকের টাকাটা আমাদের দেশেই থেকে যেতো।
তাই আমাদের সবার  কি করা উচিৎ  ? আপনারাই ভাবুন।।

মাছের তেলে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস

যাদের হৃদরোগ আছে তাদের বিশেষ ভাবে দেখার অনুরোধ রইল

বিজ্ঞানীরা মাছের তেলের উপর গবেষণা করে দেখেছেন যে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাসে মাছের তেল অত্যন্ত উপকারী। মাছের তেলে থাকা ওমেগা থ্রি নামক অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড যা রক্তের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল LDL ও VLDL কমায় এবং উপকারী কোলেস্টরল HDL বাড়িয়ে দেয়া যার ফলে হার্টের রক্তনালীতে চর্বি জমতে পারে না এবং রক্তনালী পরিষ্কার, সংকীর্ণমুক্ত থাকায় রক্ত চলাচল ভাল থাকে।উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা হ্রাস করে। গবেষণায় আরো দেখা গেছে ওমেগা থ্রি রক্তের অণুচক্রিকাকে জমাট বাঁধতে দেয় না ফলে রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধার কারণে সৃষ্ট স্ট্রোক হতে পারে না। সুতরাং হার্ট এটাক এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে আমাদের খাদ্য তালিকায় তৈলাক্ত মাছ থাকা উচিত।

আমলকীর পুষ্টি গুণ

আশা করি পোস্টি সবার উপকারে আসবে।

আমলকী আমাদের দেশের একটি অতি পরিচিত, সহজপ্রাপ্য ও সহজলভ্য ফল। বাংলাদেশের প্রায় সকল স্থানেই কম- বেশী আমলকী জন্মে থাকে। অত্যাধিক পরিমানে ভিটামিন সি থাকার কারনে আমলকীকে ভিটামিন সি -এর রাজা বা KING of Vitamin-C বলা হয়। চলুন, এবার আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুন সন্মন্ধে জেনে নেয়া যাক।প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আমলকী গ্রহণ করলে মানবদেহের জন্য নিম্নলিখিত উপকার হয়ে থাকে। যেমনঃ* প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকায় নিয়মিত ২/১টি করে আমলকী খেলে ভিটামিন সি এর অভাবজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।* আমলকী চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য এটি একটি অপরিহার্য উপাদান।* আমলকী খেলে শুধু চুলের গোড়াই শক্ত হয় না, চুল দ্রুত বড় হতেও তা সাহায্য করে।* এছাড়া খুশকিমুক্ত ও কম বয়সে চুল পাকা রোধে আমলকী বিশেষভূমিকা পালন করে।* নিয়মিত ২/১টি করে আমলকী খেলে পেটের আলসার দূরীভূত হয়।* আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে পাইলস রোগ থেকে মুক্তি দেয়।* এছাড়া অন্ত্রের রোগ নিরাময় ও ক্রনিক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এটি সহায়ক।* খাওয়ার আগে মাখন ও মধুর সঙ্গে আমলকীর গুঁড়া মিশিয়ে খেলে ক্ষুধামন্দা দূর হয়।* প্রতিদিন সকালে মধুর সঙ্গে আমলকীর রস মিশিয়ে খেলে চর্মরোগ নিরাময় হয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় ও মুখের চামড়ায় কোনো দাগ পড়ে না।* চোখের জ্যোতি বৃদ্ধিতে আমলকী খুবই উপকারী। এছাড়া চোখ লাল হওয়া, চুলকানো ও চোখ দিয়ে পানি পড়া রোধেও আমলকী বিশেষ ভূমিকা পালন করে।* আমলকী হৃদপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী করে ও হূদযন্ত্রের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।* এছাড়া প্রতিদিন আমলকীর রস খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ রোধে তা সহায়তা করে ও দাঁতকে শক্তিশালী করে।

কোন বয়সে কতটা ঘুম যথেষ্ট

heading দেখেই বুঝতে পারছেন এইটা কিসের পোস্ট। যারা অলস বিশেষ ভাবে পোস্টি তাদের জন্য

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন বলছে বয়স অনুযায়ী মানুষের ঘুমের সময়টাও ভিন্নহবে। অধিকাংশ মানুষ যখন জানে যে তাদের যথেষ্ট ঘুম হচ্ছেনা – কিন্তু সেই যথেষ্ট বলতে কতটা? ফাউন্ডেশনের সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে যে এ প্রশ্নের উত্তর আসলে নির্ভর করে বয়সের উপর। রুটিন না মেনে চলা, অ্যালকোহল বা উত্তেজক কিছু সেবন, যেমন কফি বা কোন এনার্জি ড্রিঙ্ক, এলার্ম ঘড়ি বা দিনের আলো এমন সব কিছুই প্রাত্যহিক জীবন চক্রকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন বা এনএসএফ বলছে প্রত্যেকের লাইফ স্টাইলই আসলে তার ঘুমের চাহিদা বুঝতে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই বয়সঅনুসারে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে পরামর্শও দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।১। নবজাত শিশু :----------(৩ মাস পর্যন্ত) ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা। যদিও ১১ থেকে ১৩ ঘণ্টাও যথেষ্ট হতে পারে। তবে কোন ভাবেই ১৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।২। শিশু (৪ থেকে ১১ মাস) :-----------কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা আর সর্বোচ্চ ১৮ ঘণ্টা।৩। শিশু (১/২ বছর বয়স):----------১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা।৪। প্রাক স্কুল পর্ব (৩-৫ বছর বয়স):------------বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা।৫। স্কুল পর্যায় ( ৬-১৩ বছর) :----------এনএসএফ’র পরামর্শ ৯-১০ ঘণ্টার ঘুম।৬। টিন এজ (১৪-১৭ বছর):-----------৮-১০ ঘণ্টার ঘুম প্রয়োজন।৭। প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণ (১৮-২৫ বছর):----------------৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।৮। প্রাপ্ত বয়স্ক (২৬-৬৪ বছর):------------প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণদের মতোই।৯। অন্য বয়স্ক ( ৬৫ বা তার বেশি বছর):---------৭/৮ ঘণ্টার ঘুম আদর্শ। কিন্তু ৫ ঘণ্টার কম বা ৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।

আদা-চা’র যত গুন

আসালামু আলাইকুম
 আমি গালিব।আজ আমরা একটি দারুন বিষয় নিয়ে জানব আশা করি heading দেখেই বুঝে গেছেন যে  এই পোস্টটি কিসের উপর।
তাহলে শুরু করিঃ
সারা বিশ্বে জনপ্রিয় যত পানীয় রয়েছে তার একটি হলো চা। শুধু জনপ্রিয় নয় চা উপকারীও। অনেকেরই প্রতিদিন অন্তত এক কাপ চা না হলে চলে না। আর শীতের দিনে তো গরম চায়ের যেন তুলনাই নেই।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, চায়ের সাথে যদি আদা যুক্ত হয় তা হলে এর উপকারীতা বাড়ে কয়েকগুণ।কারণ আদায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান;যা শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। জ্বরজ্বর ভাব, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। তবে রান্নার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি। শীতকালে আদা-চায়ের বেশকিছু উপকারিতা রয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এগুলো হলো-১। শ্বাসকষ্ট কমায়---------শীতকালে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। শীতজনিত শ্বাসকষ্টের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে আদাযুক্ত চা। একই সঙ্গে ফুসফুসের সমস্যা দূরকরতেও এই চা বেশ কর্যকর।২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়----------শীতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে আদা-চা। নিয়মিত ও পরিমিত আদা-চায় শরীরে রক্ত সঞ্চালনের গতি স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়া আদা- চা শীতে হালকা জ্বর-কাশি দূর করে।৩। ব্যথা কমায়---------যাদের বয়স একটু বেশি; শীতে তাদের কষ্ট হয় বেশি। শরীরের নানা জায়গায় তাদের ব্যথা দেখা দেয়।আদা দেহের পেশী ও হাড়ের ব্যথা নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এ কারণে ব্যথা হলে চায়ের সাথে সামান্য আদা খাওয়া ভালো।৪। হজমে সহায়ক---------আদা হজমেও সহায়ক। তাই কারো হজমে সমস্যা থাকলে আদা- চা তার জন্য উপকারী হতে পারে। পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করে আদা চা। অনেকেই বেশি পরিমাণে খাওয়ার পর অস্বস্তিতে পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে আদা-চা খুবই উপকারী।আদা-চা অল্প সময়ের মধ্যেই ওই অস্বস্তি দূর করে।৫। বমি রোধে কার্যকরী------------বাসে বা ট্রেনে উঠলে অনেকের বমির ভাব হয়।এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। তাই যাত্রার আগে এক কাপ আদা- চা পান উপকারী।৬। মানসিক চাপ কমায়-----------মানসিক চাপ দূর করেতে সহায়তা করে আদা-চা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, চা পাতা ও আদার ঘ্রান মানসিক চাপ দূরকরতে সাহায্য করে।

শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।

ডিম

কোনটি ভালো মুরগি না হাঁসের ডিম-----------ডিম


আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় একটি অন্যতম প্রিয় খাবার। সন্দেহাতীত ভাবে ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার। হঠাত্ অতিথি আপ্যায়নে আমাদের দেশে ডিমের কদর অনেক আগে থেকেই।এ কথা হলফ করেই বলা যায় যে, ডিম খাওয়ার কথা উঠলে আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকজনই মুরগির ডিমকেই বেছে নেবেন। বিশেষ করে হাঁসের ডিমের পাশে মুরগির ডিমকেই বেশি পছন্দ। এর কারণ হলো, প্রচলিত ধারণা হচ্ছে মুরগির ডিমে বেশি পুষ্টি থাকে। এছাড়া হাঁসের ডিমের রয়েছে নানা বদনাম।যেমন অনেকেই মনে করেন, হাঁসের ডিমে হাঁপানি হয় কিংবা হাঁপানি বাড়ে। আবার অনেকের ধারণা হাঁসের ডিম অ্যালার্জির উদ্রেক করে।কাজেই ডিম যদি খেতেই হয় তো মুরগির ডিমই খাওয়া ভালো— এমন ধারণায় আমরা অনেকেই বন্দি। কিন্তু ডিম সম্পর্কে এই ধারণাগুলো কি ঠিক? স্বাদ, পছন্দ কিংবা দামের বিবেচনায় হাঁস এবং মুরগির ডিমকে পার্থক্য করা গেলেও পুষ্টিমানের বিবেচনায় উভয় ডিমের মূল্যই সমান বলা যায়।খাদ্য বিজ্ঞানীদের মতে, হাঁস এবং মুরগি উভয় ডিমেরই পুষ্টিমূল্য সমান। একই ওজনের একটি হাঁসের ডিম ও একটি মুরগির ডিমের পুষ্টিমান প্রায় একই রকম হবে। কাজেই অযথা মুরগির ডিমের দিকে ঝুঁকে পড়ার কোনো কারণ নেই। তবে বাজারের দিকে তাকালে দেখতে পাই উল্টো চিত্র। বেশি দামদিয়ে লোকজন মুরগির ডিমই বেশি কিনছেন।অন্যদিকে মুরগির ডিমের চেয়ে ওজন সম্ভবত কিছুটা বেশি হওয়ার পরও কম দামে বিক্রি হচ্ছে হাঁসের ডিম। কাজেই যারা কম দামের জন্য হাঁসের ডিম কিনছেন তারা কিন্তু জিতে যাচ্ছেন পুষ্টিমূল্যের বিবেচনায়। তবে পছন্দের কথা আলাদা, কেউ যদি মুরগির ডিম খেতে পছন্দ করেন এবং সে কারণেই বেশি দাম দিয়ে মুরগির ডিম কিনে নেন তাহলে কোনো কথা নেই।কিন্তু মুরগির ডিমে পুষ্টি বেশি মনে করে থাকলে একটি কথা আছে। আর তা হলো, আপনি ভুল করছেন। পুষ্টিমানের বিবেচনায় মুরগির ডিম ও হাঁসের ডিমের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই বললেই চলে। আর হাঁসের ডিমের সঙ্গে হাঁপানির কোনো সম্পর্ক নেই। আর অ্যালার্জি? ও তো সব ডিমেই হতে পারে।তাহলে দোষটা শুধু হাঁসের ডিমের উপর চাপানো কেন? শুধু ডিম কেন যে কোনো খাবারের প্রতিই যে কারও অ্যালার্জি থাকতে পারে, খাবারের অ্যালার্জির বিষয়টি কোনোক্রমেই এভাবে একতরফা হাঁসের ডিমের উপর চাপিয়ে দিয়ে বিচার করা যায় না।

বন্ধুরা কি বলো? ??

Tuesday, February 24, 2015

আসল নকিয়া চেনার উপাই

আসালামু আলাইকুম
 আমি গালিব।আজকে আপনাদের একটি দারুন বিষয় জানাব।
তাহলে চলুন শুরু করিঃ


আমরা অনেকে এখনও আসল নোকিয়া মোবাইল চিনি না। আজ আমি আপনাদের কে আসল নোকিয়া চেনার একটি উপায় জানাব। এটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন যে আপনার হ্যান্ড সেট টি আসল নোকিয়া কি না।আপনারা মনযোগ সহকারে লক্ষ্য করুন।তবেই আপনারা আসল নোকিয়া চিন্তে পারবেন। আমরা অনেকে এখনও আসল নোকিয়া মোবাইল চিনি না। আজ আমি আপনাদের কে আসল নোকিয়া চেনার একটি উপায় জানাব। এটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন যে আপনার হ্যান্ড সেট টি আসল নোকিয়া কি না।আপনারা মনযোগ সহকারে লক্ষ্য করুন।তবেই আপনারা আসল নোকিয়া চিনতে পারবেন।কেনার সময় আমরা অনেক সমস্যাতে পরে থাকি । আপনারা যাতে করে আর এই সমস্যায় না পড়েন । এজন্য আমার আমার এই টিউন । আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে । যে ভাবে আসল নোকিয়া মোবাইল চিনবেন । ১মে আপনি আপনার হ্যান্ড সেট এ *#০৬# নাম্বার চাপেন IMEI নাম্বার বের করে একটি কাগজে অথবা প্যাডএ টুকে রাখুন । তার পর এখানে ১৫ টি নাম্বার পাবেন । এর মধ্যে ৭ ম বা ৮ম নাম্বার টি দারা আপনি জানতে পাড়বেন আপনার মোবাইল কোন দেশের । যদি নাম্বার দুই টি ০০ হয় তবে এটি আসল নোকিয়া আর যদি নাম্বার ২ টি ১০,৭০,৯১,বা ০১,০৭,১৯ হয় তাহলে এটা ফিনল্যান্ড এর । আর ০২ বা ২০ হয় তবে এটা জার্মানি বা আরব আমিরাত এর।আর যদি ৩০ বা ০৩ হয় তবে কুরিয়ার । আর যদি ৪০ বা ০৪ হয় তবে চায়নার । আর যদি ৫০ বা ০৫ হয় তবে ব্রাজিল বা UK এর । আর ৬০ বা ০৬ হয় তবে হংকং এর । আর যদি ৮০ বা ০৮ হয় তবে হাঙ্গেরি । আর যদি ১৩ বা ৩১ হয় তবে এটা আজারবাইজানের হ্যান্ড সেট ।নতে পারবেন।কেনার সময় আমরা অনেক সমস্যাতে পরে থাকি । আপনারা যাতে করে আর এই সমস্যায় না পড়েন । এজন্য আমার আমার এই টিউন । আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে ।
যে ভাবে আসল নোকিয়া মোবাইল চিনবেন । ১মে আপনি আপনার হ্যান্ড সেট এ *#০৬# নাম্বার চাপেন IMEI নাম্বার বের করে একটি কাগজে অথবা প্যাডএ টুকে রাখুন । তার পর এখানে ১৫ টি নাম্বার পাবেন । এর মধ্যে ৭ ম বা ৮ম নাম্বার টি দারা আপনি জানতে পাড়বেন আপনার মোবাইল কোন দেশের । যদি নাম্বার দুই টি ০০ হয় তবে এটি আসল নোকিয়া আর যদি নাম্বার ২ টি ১০,৭০,৯১,বা ০১,০৭,১৯ হয় তাহলে এটা ফিনল্যান্ড এর । আর ০২ বা ২০ হয় তবে এটা জার্মানি বা আরব আমিরাত এর।আর যদি ৩০ বা ০৩ হয় তবে কুরিয়ার । আর যদি ৪০ বা ০৪ হয় তবে চায়নার । আর যদি ৫০ বা ০৫ হয় তবে ব্রাজিল বা UK এর । আর ৬০ বা ০৬ হয় তবে হংকং এর । আর যদি ৮০ বা ০৮ হয় তবে হাঙ্গেরি । আর যদি ১৩ বা ৩১ হয় তবে এটা আজারবাইজানের হ্যান্ড সেট ।

all sim details

 আআলাইকুম
 আমি গালিব।আজা আমি আপনাদের সাথে যে পোস্টি share করব ।সেটি আপনাদের ১০০% দরকারি।

তাহলে চলুন শুরু করিঃ



     
                 
গ্রামীনফোন নিজের নাম্বার জানতে *১১১*৮*২# নিজের নাম্বার জানতে *২# ব্যালেন্স জানতে *৫৬৬# রিচার্জ করতে *৫৫৫* গোপন নাম্বার # কাস্টমার কেয়ার : ১২১ এ ফোন দিয়ে ১ প্রেস করে ০ অন্য অপারেটর থেকে গ্রামীন ফোন কাস্টমার কেয়ার ০১৭১১-৫৯৪৫৯৪
         



                     
এয়ারটেল নিজের নাম্বার জানতে *১২১*৬*৩# ব্যালেন্স জানতে *৭৭৮# রিচার্জ করতে *৭৮৭* গোপন নাম্বার# কাস্টমার কেয়ার : ৭৮৬ অন্য অপারেটর থেকে এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার ০১৬৭৮৬০০৭৮৬ ☆☆★★!!





   বাংলালিংক নিজের নাম্বার জানতে *৫১১# নিজের নাম্বার জানতে *৬৬৬# ব্যালেন্স জানতে *১২৪# রিচার্জ করতে *১২৩* গোপন নাম্বার# কাস্টমার কেয়ার : ১২১ অথবা ২১২ যে কোনো অপারেটর থেকে বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ার ০১৯১১-৩০৪১২১!!





রবি নিজের নাম্বার জানতে *১৪০*২*৪# ব্যালেন্স জানতে *২২২# রিচার্জ করতে *১১১* গোপন নাম্বার# কাস্টমার কেয়ার : কাস্টমার কেয়ার : ১২৩ এ ফোন দিয়ে ১ প্রেস করে ০ যেকোনো অপারেটর থেকে রবি কাস্টমার কেয়ার ০১৮১৯৪০০৪০০ !!!





টেলিটক নিজের নাম্বার জানতে মেসেজ অপশনে লিখুন TAR পাঠিয়ে দিন ২২২ নাম্বারে ব্যালেন্স জানতে *১৫২# রিচার্জ করতে *১৫১* গোপন নাম্বার# কাস্টমার কেয়ার : ১২১ যেকোনো অপারেটর থেকে টেলিটক কাস্টমার কেয়ার ০১৫৫-০১৫৭৭৫০ থেকে ৬০ !!





সিটিসেল নিজের নাম্বার জানতে – নাই ব্যালেন্স জানতে বা দেখতে *৮৮৭ ডায়াল ব্যালেন্স শুনতে *৮১১ ডায়াল রিচার্জ করতে *৮৮৮ ডায়াল কাস্টমার কেয়ার : ১২১ যেকোনো অপারেটর থেকে সিটিসেল কাস্টমার কেয়ার ০১১৯৯-১২১১২১!!

মোবাইল অপারেটরের কোন প্যাকেজটি ব্যবহার করছেন, জানেন না?? তাহলে এক্ষুনি জেনে নি







•১। জিপি:- টাইপ করুন xp ও পাঠিয়ে দিন ৪৪৪৪ নম্বরে।

•২। রবি:- *১৪০*১৪#

•৩। বাংলালিংক:- *১২৫#

•৪। এয়ারটেল:- *১২১*১*১*১#

•৫। টেলিটক:- টাইপ করুন tar ও পাঠিয়ে দিন ২২২ নম্বরে (চার্জ ০.৫৮টাকা).


Android এর কিছু কথা

আসসালামু আলাইকুম।
আমি গালিব।

নতুন নতুন যত অ্যান্ড্রয়েড চালিত
স্মার্টফোন আসছে তাতে উন্নত
প্রসেসর ও
গ্রাফিকসের
পাশাপাশি বেশি রেমের
ব্যবহারও দেখা যাচ্ছে।
                               
উদাহরণ হিসেবে স্যামসাংয়ের নোট
ফ্যাবলেটে ৩ গিগাবাইট র্যামের
কথা বলা যায়। কিন্তু
সাম্প্রতিক আইফোনের
সংস্করণে মাত্র ১ গিগাবাইট
রেম যুক্ত করেছে অ্যাপল।
প্রশ্ন হচ্ছে, আইফোনের তুলনায়
অ্যান্ড্রয়েডে বেশি র্যাম
লাগে কেন?
এ প্রশ্নটির বিভিন্ন ব্যাখ্যা দাঁড়
করিয়েছেন
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কেউ
কেউ বলেন,
অ্যান্ড্রয়েডে মাল্টিটাস্কিং বা বিভিন্ন
ধরনের কাজের জন্য রেম
বেশি লাগে। তবে গেম
নির্মাতা গ্লেন উইলিয়ামস এ
প্রশ্নটির গ্রহণযোগ্য
একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাঁর
দাবি,
অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহৃত জাভা ও
অ্যান্ড্রয়েড প্রসেসিংয়ের সময়
জঞ্জাল সংগ্রহ করে বলেই
বেশি রেম লাগে।
র্যান্ডম-অ্যাক্সেস মেমোরি,
সংক্ষেপে রেম হলো এক ধরনের
কম্পিউটারের উপাত্ত (ডেটা)
সংরক্ষণের মাধ্যম। রেম
থেকে যেকোনো ক্রমে উপাত্ত
অ্যাক্সেস করা যায়, এ কারণেই
একে র্যান্ডম অ্যাক্সেস
মেমোরি বলা হয়।
প্রশ্নোত্তর বিষয়ক ওয়েবসাইট
কোরাতে আইফোনের তুলনায়
অ্যান্ড্রয়েডে বেশি রেম
লাগে কেন—
এ প্রশ্নটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন
গ্লেন। তাঁর মতে, অ্যান্ড্রয়েড
অ্যাপে জাভা প্রোগ্রামিং ভাষা ও
এই অপারেটিং সিস্টেমটির
মেমোরি রিসাইকেল করার
প্রক্রিয়া হিসেবে জঞ্জাল
সংগ্রহ
করে থাকে। যখন
মেমোরি বেশি খালি থাকে,
তখন এই সিস্টেমটি ভালো কাজ
করে কিন্তু
মেমোরি যখন সীমিত থাকে, তখন
অ্যান্ড্রয়েডের পারফরম্যান্স
খারাপ হয়।
একটি ডায়াগ্রামের
মাধ্যমে কোরাতে গ্লেন
দেখিয়েছেন, অ্যান্ড্রয়েড
ফোনে সর্বোচ্চ
সক্ষমতা পেতে চার থেকে আট গুণ
বেশি মেমোরি থাকা দরকার। এ
কারণেই আইওএসের তুলনায়
অ্যান্ড্রয়েডে বেশি পরিমাণ
রেম দরকার হয়। এ
ছাড়া বেশি মেমোরি মানে বেশি চার্জ
খরচ। ।