Thank you for Visit bdbugs .There you get more interesting tips and Internet Tricks

Wednesday, February 25, 2015

এই তথ্যটি একটু দেখুন

নরওয়ের কোম্পানী গ্রামীনফোনের বাংলাদেশে গ্রাহক সংখ্যা নরওয়ের মোট জনসংখ্যা চেয়ে ১২ গুন বেশি।নরওয়ের মোট জনসংখ্যা মাত্র ৫ লাখ আর বাংলাদেশে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা সাড়ে ৫ কোটি ।বাংলাদেশ থেকে একজন গ্রাহক যদি মাসে ৩শ টাকাও ব্যবহার করে আর তারা যদি ৫০ ভাগ লাভ করে তবে তাদের জনগনের মাথাপিছু আয় দাড়ায় মাসিক ৫০ হাজার ৫০০টাকা।যদি আমরা টেলিটক ব্যবহার করতাম তবে এই বিশালঅংকের টাকাটা আমাদের দেশেই থেকে যেতো।
তাই আমাদের সবার  কি করা উচিৎ  ? আপনারাই ভাবুন।।

মাছের তেলে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস

যাদের হৃদরোগ আছে তাদের বিশেষ ভাবে দেখার অনুরোধ রইল

বিজ্ঞানীরা মাছের তেলের উপর গবেষণা করে দেখেছেন যে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাসে মাছের তেল অত্যন্ত উপকারী। মাছের তেলে থাকা ওমেগা থ্রি নামক অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড যা রক্তের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল LDL ও VLDL কমায় এবং উপকারী কোলেস্টরল HDL বাড়িয়ে দেয়া যার ফলে হার্টের রক্তনালীতে চর্বি জমতে পারে না এবং রক্তনালী পরিষ্কার, সংকীর্ণমুক্ত থাকায় রক্ত চলাচল ভাল থাকে।উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা হ্রাস করে। গবেষণায় আরো দেখা গেছে ওমেগা থ্রি রক্তের অণুচক্রিকাকে জমাট বাঁধতে দেয় না ফলে রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধার কারণে সৃষ্ট স্ট্রোক হতে পারে না। সুতরাং হার্ট এটাক এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে আমাদের খাদ্য তালিকায় তৈলাক্ত মাছ থাকা উচিত।

আমলকীর পুষ্টি গুণ

আশা করি পোস্টি সবার উপকারে আসবে।

আমলকী আমাদের দেশের একটি অতি পরিচিত, সহজপ্রাপ্য ও সহজলভ্য ফল। বাংলাদেশের প্রায় সকল স্থানেই কম- বেশী আমলকী জন্মে থাকে। অত্যাধিক পরিমানে ভিটামিন সি থাকার কারনে আমলকীকে ভিটামিন সি -এর রাজা বা KING of Vitamin-C বলা হয়। চলুন, এবার আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুন সন্মন্ধে জেনে নেয়া যাক।প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আমলকী গ্রহণ করলে মানবদেহের জন্য নিম্নলিখিত উপকার হয়ে থাকে। যেমনঃ* প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকায় নিয়মিত ২/১টি করে আমলকী খেলে ভিটামিন সি এর অভাবজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।* আমলকী চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য এটি একটি অপরিহার্য উপাদান।* আমলকী খেলে শুধু চুলের গোড়াই শক্ত হয় না, চুল দ্রুত বড় হতেও তা সাহায্য করে।* এছাড়া খুশকিমুক্ত ও কম বয়সে চুল পাকা রোধে আমলকী বিশেষভূমিকা পালন করে।* নিয়মিত ২/১টি করে আমলকী খেলে পেটের আলসার দূরীভূত হয়।* আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে পাইলস রোগ থেকে মুক্তি দেয়।* এছাড়া অন্ত্রের রোগ নিরাময় ও ক্রনিক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এটি সহায়ক।* খাওয়ার আগে মাখন ও মধুর সঙ্গে আমলকীর গুঁড়া মিশিয়ে খেলে ক্ষুধামন্দা দূর হয়।* প্রতিদিন সকালে মধুর সঙ্গে আমলকীর রস মিশিয়ে খেলে চর্মরোগ নিরাময় হয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় ও মুখের চামড়ায় কোনো দাগ পড়ে না।* চোখের জ্যোতি বৃদ্ধিতে আমলকী খুবই উপকারী। এছাড়া চোখ লাল হওয়া, চুলকানো ও চোখ দিয়ে পানি পড়া রোধেও আমলকী বিশেষ ভূমিকা পালন করে।* আমলকী হৃদপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী করে ও হূদযন্ত্রের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।* এছাড়া প্রতিদিন আমলকীর রস খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ রোধে তা সহায়তা করে ও দাঁতকে শক্তিশালী করে।

কোন বয়সে কতটা ঘুম যথেষ্ট

heading দেখেই বুঝতে পারছেন এইটা কিসের পোস্ট। যারা অলস বিশেষ ভাবে পোস্টি তাদের জন্য

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন বলছে বয়স অনুযায়ী মানুষের ঘুমের সময়টাও ভিন্নহবে। অধিকাংশ মানুষ যখন জানে যে তাদের যথেষ্ট ঘুম হচ্ছেনা – কিন্তু সেই যথেষ্ট বলতে কতটা? ফাউন্ডেশনের সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে যে এ প্রশ্নের উত্তর আসলে নির্ভর করে বয়সের উপর। রুটিন না মেনে চলা, অ্যালকোহল বা উত্তেজক কিছু সেবন, যেমন কফি বা কোন এনার্জি ড্রিঙ্ক, এলার্ম ঘড়ি বা দিনের আলো এমন সব কিছুই প্রাত্যহিক জীবন চক্রকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন বা এনএসএফ বলছে প্রত্যেকের লাইফ স্টাইলই আসলে তার ঘুমের চাহিদা বুঝতে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই বয়সঅনুসারে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে পরামর্শও দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।১। নবজাত শিশু :----------(৩ মাস পর্যন্ত) ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা। যদিও ১১ থেকে ১৩ ঘণ্টাও যথেষ্ট হতে পারে। তবে কোন ভাবেই ১৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।২। শিশু (৪ থেকে ১১ মাস) :-----------কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা আর সর্বোচ্চ ১৮ ঘণ্টা।৩। শিশু (১/২ বছর বয়স):----------১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা।৪। প্রাক স্কুল পর্ব (৩-৫ বছর বয়স):------------বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা।৫। স্কুল পর্যায় ( ৬-১৩ বছর) :----------এনএসএফ’র পরামর্শ ৯-১০ ঘণ্টার ঘুম।৬। টিন এজ (১৪-১৭ বছর):-----------৮-১০ ঘণ্টার ঘুম প্রয়োজন।৭। প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণ (১৮-২৫ বছর):----------------৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।৮। প্রাপ্ত বয়স্ক (২৬-৬৪ বছর):------------প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণদের মতোই।৯। অন্য বয়স্ক ( ৬৫ বা তার বেশি বছর):---------৭/৮ ঘণ্টার ঘুম আদর্শ। কিন্তু ৫ ঘণ্টার কম বা ৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।