Thank you for Visit bdbugs .There you get more interesting tips and Internet Tricks

Wednesday, February 25, 2015

আদা-চা’র যত গুন

আসালামু আলাইকুম
 আমি গালিব।আজ আমরা একটি দারুন বিষয় নিয়ে জানব আশা করি heading দেখেই বুঝে গেছেন যে  এই পোস্টটি কিসের উপর।
তাহলে শুরু করিঃ
সারা বিশ্বে জনপ্রিয় যত পানীয় রয়েছে তার একটি হলো চা। শুধু জনপ্রিয় নয় চা উপকারীও। অনেকেরই প্রতিদিন অন্তত এক কাপ চা না হলে চলে না। আর শীতের দিনে তো গরম চায়ের যেন তুলনাই নেই।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, চায়ের সাথে যদি আদা যুক্ত হয় তা হলে এর উপকারীতা বাড়ে কয়েকগুণ।কারণ আদায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান;যা শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। জ্বরজ্বর ভাব, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। তবে রান্নার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি। শীতকালে আদা-চায়ের বেশকিছু উপকারিতা রয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এগুলো হলো-১। শ্বাসকষ্ট কমায়---------শীতকালে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। শীতজনিত শ্বাসকষ্টের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে আদাযুক্ত চা। একই সঙ্গে ফুসফুসের সমস্যা দূরকরতেও এই চা বেশ কর্যকর।২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়----------শীতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে আদা-চা। নিয়মিত ও পরিমিত আদা-চায় শরীরে রক্ত সঞ্চালনের গতি স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়া আদা- চা শীতে হালকা জ্বর-কাশি দূর করে।৩। ব্যথা কমায়---------যাদের বয়স একটু বেশি; শীতে তাদের কষ্ট হয় বেশি। শরীরের নানা জায়গায় তাদের ব্যথা দেখা দেয়।আদা দেহের পেশী ও হাড়ের ব্যথা নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এ কারণে ব্যথা হলে চায়ের সাথে সামান্য আদা খাওয়া ভালো।৪। হজমে সহায়ক---------আদা হজমেও সহায়ক। তাই কারো হজমে সমস্যা থাকলে আদা- চা তার জন্য উপকারী হতে পারে। পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করে আদা চা। অনেকেই বেশি পরিমাণে খাওয়ার পর অস্বস্তিতে পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে আদা-চা খুবই উপকারী।আদা-চা অল্প সময়ের মধ্যেই ওই অস্বস্তি দূর করে।৫। বমি রোধে কার্যকরী------------বাসে বা ট্রেনে উঠলে অনেকের বমির ভাব হয়।এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। তাই যাত্রার আগে এক কাপ আদা- চা পান উপকারী।৬। মানসিক চাপ কমায়-----------মানসিক চাপ দূর করেতে সহায়তা করে আদা-চা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, চা পাতা ও আদার ঘ্রান মানসিক চাপ দূরকরতে সাহায্য করে।

শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।

ডিম

কোনটি ভালো মুরগি না হাঁসের ডিম-----------ডিম


আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় একটি অন্যতম প্রিয় খাবার। সন্দেহাতীত ভাবে ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার। হঠাত্ অতিথি আপ্যায়নে আমাদের দেশে ডিমের কদর অনেক আগে থেকেই।এ কথা হলফ করেই বলা যায় যে, ডিম খাওয়ার কথা উঠলে আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকজনই মুরগির ডিমকেই বেছে নেবেন। বিশেষ করে হাঁসের ডিমের পাশে মুরগির ডিমকেই বেশি পছন্দ। এর কারণ হলো, প্রচলিত ধারণা হচ্ছে মুরগির ডিমে বেশি পুষ্টি থাকে। এছাড়া হাঁসের ডিমের রয়েছে নানা বদনাম।যেমন অনেকেই মনে করেন, হাঁসের ডিমে হাঁপানি হয় কিংবা হাঁপানি বাড়ে। আবার অনেকের ধারণা হাঁসের ডিম অ্যালার্জির উদ্রেক করে।কাজেই ডিম যদি খেতেই হয় তো মুরগির ডিমই খাওয়া ভালো— এমন ধারণায় আমরা অনেকেই বন্দি। কিন্তু ডিম সম্পর্কে এই ধারণাগুলো কি ঠিক? স্বাদ, পছন্দ কিংবা দামের বিবেচনায় হাঁস এবং মুরগির ডিমকে পার্থক্য করা গেলেও পুষ্টিমানের বিবেচনায় উভয় ডিমের মূল্যই সমান বলা যায়।খাদ্য বিজ্ঞানীদের মতে, হাঁস এবং মুরগি উভয় ডিমেরই পুষ্টিমূল্য সমান। একই ওজনের একটি হাঁসের ডিম ও একটি মুরগির ডিমের পুষ্টিমান প্রায় একই রকম হবে। কাজেই অযথা মুরগির ডিমের দিকে ঝুঁকে পড়ার কোনো কারণ নেই। তবে বাজারের দিকে তাকালে দেখতে পাই উল্টো চিত্র। বেশি দামদিয়ে লোকজন মুরগির ডিমই বেশি কিনছেন।অন্যদিকে মুরগির ডিমের চেয়ে ওজন সম্ভবত কিছুটা বেশি হওয়ার পরও কম দামে বিক্রি হচ্ছে হাঁসের ডিম। কাজেই যারা কম দামের জন্য হাঁসের ডিম কিনছেন তারা কিন্তু জিতে যাচ্ছেন পুষ্টিমূল্যের বিবেচনায়। তবে পছন্দের কথা আলাদা, কেউ যদি মুরগির ডিম খেতে পছন্দ করেন এবং সে কারণেই বেশি দাম দিয়ে মুরগির ডিম কিনে নেন তাহলে কোনো কথা নেই।কিন্তু মুরগির ডিমে পুষ্টি বেশি মনে করে থাকলে একটি কথা আছে। আর তা হলো, আপনি ভুল করছেন। পুষ্টিমানের বিবেচনায় মুরগির ডিম ও হাঁসের ডিমের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই বললেই চলে। আর হাঁসের ডিমের সঙ্গে হাঁপানির কোনো সম্পর্ক নেই। আর অ্যালার্জি? ও তো সব ডিমেই হতে পারে।তাহলে দোষটা শুধু হাঁসের ডিমের উপর চাপানো কেন? শুধু ডিম কেন যে কোনো খাবারের প্রতিই যে কারও অ্যালার্জি থাকতে পারে, খাবারের অ্যালার্জির বিষয়টি কোনোক্রমেই এভাবে একতরফা হাঁসের ডিমের উপর চাপিয়ে দিয়ে বিচার করা যায় না।

বন্ধুরা কি বলো? ??

৩০টি শিক্ষণীয় গল্প নিয়ে এন্ড্রয়েড এপপ্স মাত্র ১ এমবি

আসালামু আলাইকুম
আমি গালিব।আশাকরি তোমরা ভাল আছ।আজ তোমাদের জন্য নিয়ে title দেখেই নিশ্চয় বুঝে গেছ আজকের পোস্টটা কিসের উপর।
তাহলে শুরু করিঃ
পাতার পর পাতা পড়ে আমরা অনেক সময় কিছুই শিখতে পারি না। কিন্তু বেশিরভাগ সময় একটি ছোট বাংলা গল্প.            

আমাদের চিন্তাধারা পালটে দেয়। জীবন সম্পর্কে নতুন ভাবে চিন্তা করতে শেখায়। সেই আদিকাল থেকেই
গুণীজনরা তাদের ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে গল্প বানিয়েছেন যাতে করে আমরা শিখতে পারি। এই
বইটিতে সে সমস্ত গল্পের কয়েকটা অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করেছি। বেশ কয়েকটি গল্পের অরিজিন হচ্ছে বিদেশ।

সেগুলা বাংলায় অনেক আগেই অনুবাদ করে রেখেছেন বাঙ্গালি বিভিন্ন গল্পকার ও ব্লগারগন।

এই শিক্ষণীয় গল্প গুলা ছোট এবং বড় সবার উপযোগী করে বানানো হয়েছে। যা আমাদের সবার জীবনে কিছুটা হলেও
পরিবর্তন আনবে। বিস্তারিত এই বইটি পরলেই জানতে পারবেন। আশা করি আপনাদের অনেক
ভালো লাগবে এবং দৈননিন্দ জিবনে অনেক উপকারে আসবে।

 size:মাত্র ৮৯০ kb
Download:learning srory

যেভাবে ডাউনলোড করবেন

download লিংক এ প্রবেশ করার পর get link এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর একটা capcha আসবে ।ফাকা ঘর capcha লেখা দিয়ে পুরোন করলে download link পাবেন ।সেখানেই click করলে ডাউনলোড হবে।

battery সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা

আসালামু আলাইকুম

 আমি গালিব।আজ আমি আপনাদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস নিয়ে আলোচনা করব।সেটি হল আমাদের মোবাইলের battery নিয়ে। যা আমাদের সবার জানা প্রয়োজন।
তাহলে শুরু করি।
মোবাইল চার্জিং কিংবা ব্যাটারি নিয়ে প্রতিনিয়তই আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা শুনে থাকি। বিভিন্ন রকম গুজব প্রচলিত রয়েছে এই বিষয়কে ঘিরে। আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে এমনি কয়েকটি ভুল ধারণা এবং সেগুলোর সঠিক দিকগুলো।

১. নন-ব্র্যান্ডেড চার্জার ব্যাটারির ক্ষতি করেঃ অন্য ব্র্যান্ডের কিংবা নন ব্রান্ডেড চার্জার, সন্তোষজনক না হলেও এগুলো বেশ ভালোই কাজ করে। তবে একদমই কমদামী নড়বড়ে চার্জার ব্যবহার না করাই ভালো। বিভিন্ন গবেষনায় দেখা গেছে, অফিসিয়াল চার্জারের মত কাজ না হলেও বেশ ভালোভাবেই এগুলো কাজ করে।

২. চার্জ দেওয়া অবস্থায় ফোন ব্যবহার ঠিক নাঃ অনেকেই মনে করে, ফোন চার্জ দেওয়ার সময় এটি ব্যবহার করলে ব্যাটারির বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। এটি একেবারেই ভুল কথা। আপনি যদি ফোনের অরিজিনাল চার্জার কিংবা ভালো মানের থার্ড পার্টি চার্জার ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে এটা নিয়ে আপনার একদমই চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।

৩. রাতভর চার্জ দিলে ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ঃ এই উপদেশ শোনেননি, এমন মানুষ কমই আছে। তবে মানুষের চেয়ে তাদের মোবাইল ফোন বেশি স্মার্ট। আপনার ফোনের ব্যাটারি পূর্ন চার্জ হয়ে গেলে এটি নিজে থেকেই চার্জিং বন্ধ করে দিতে পারে। ব্যাপারটা অনেকটা এরকম, একটি গ্লাস পানিতে পূর্ন থাকলে আপনি কি আরো পানি রাখতে পারবেন? আপনার ব্যাটারির চার্জ ৪০% থেকে ৮০% রাখুন। ব্যাটারি অনেকদিন ব্যবহার করতে পারবেন।



৪. আপনার ফোন কখনোই বন্ধ করার দরকার নেইঃ আপনার ফোন একটি যন্ত্র হতে পারে, কিন্তু তারপরেও এর বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে। অ্যাপলেরর একজন বিশেষজ্ঞ বলেছিলেন,” আপনার ফোনের পারফর্মেন্স ঠিক রাখতে বিভিন্ন সময় এটিকে বন্ধ রাখা প্রয়োজন, বিশেষ করে আপনি যখন রাতে ঘুমাতে যান।” তবে আপনার ব্যাটারি লাইফ ঠিক রাখতে সপ্তাহে কমপক্ষে একবার হলেও বন্ধ করুন। আর একবার ফোন রিস্টার্ট দিলে ব্যাটারি লাইফ বেশ ভালোই বেড়ে যায়।

৫.ব্যাটারি পুরোপুরি শেষ না হলে চার্জ দেওয়া যাবে নাঃ একবারে অনেকক্ষণ চার্জ না দিয়ে প্রতিদিন চার্জ দেওয়া ভালো। বর্তমানে অধিকাংশ ফোনে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। চার্জশূন্য হলে এসকল ব্যাটারি বেশ ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক লাইফ সাইকেল থাকে। একবার চার্জশূন্য হলে একটি সাইকেল শেষ হয়।

আশা করি আপনাদের তথ্যটি কাজে দেবে।